Sangbad Bangla 24

News

 শিরোনাম
  • Circular Economy in the Garment Sector Development is Urgent The international study titled ‘Circular Economy in Bangladesh’s Apparel Industry (CREATE)’ will play a great role in developing the government’s policy for a circular economy in the garment sector Special Correspondent ...
  • সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৩৫৬৬৪ টাকা সংবাদ বাংলা: সোনার দামে নতুন রেকর্ড করেছে। ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬৪ টাকা। সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করল। আগামীকাল বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে...
  • পদ্মায় মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর পরিব্রাজক ফোরামের নৌভ্রমণ চাষী সিরাজুল ইসলাম: পদ্মায় মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর পরিব্রাজক ফোরামের নৌভ্রমণ নিয়ে কিছু কথা। গত ১৮ মার্চ ময়ূরপঙ্খি নাওয়ে পদ্মা ভ্রমণের সুখস্মৃতি। সকাল পৌনে সাতটায় ধানমন্ডি থেকে বাসে চেপে বসলাম। গুলিস্তানে এসে...
  • জবি অ্যাকাউন্টিং অ্যালামনাই কমিটির চতুর্থ সভা অনুষ্ঠিত সংবাদ বাংলা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) অ্যাকাউন্টিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির চতুর্থ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় জবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগের সেমিনার কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি কামরুল হাসান রিপনের...
  • মীরপুরে এক বেলা আহারের শীতবস্ত্র বিতরণ সংবাদ বাংলা: শীত বস্ত্র বিতরণ করেছে ‘এক বেলা আহার’ সংগঠন। শনিবার  মীরপুরে শরীফ শিক্ষা পরিবার স্কুলের ১৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে  শীতবস্ত্র, কলম ও খাতা বিতরণ করা হয়। এসময় এলাকার বিশিষ্টজন...

খৎনা নিষিদ্ধের চেষ্টার বিরুদ্ধে উত্তাল আইসল্যান্ড

খৎনা নিষিদ্ধের চেষ্টার বিরুদ্ধে উত্তাল আইসল্যান্ড
এপ্রিল ২২
১৪:৪৮ ২০১৮

সংবাদ বাংলা: আইসল্যান্ডের পার্লামেন্টে খৎনা নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে একটি বিল আনার পর এ নিয়ে সেখানকার ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। সরকার চাইছে চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া অন্য কারণে খৎনা করা নিষিদ্ধ করতে। এ নিয়ে পার্লামেন্টে পেশ করা খসড়া বিলে কোন শিশুর খৎনা করানোর জন্য ছয় বছর পর্যন্ত কারাদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। বিলে বলা হয়েছে, এর মাধ্যমে শিশুদের অধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে। কিন্তু মুসলিম এবং ইহুদী সংগঠনগুলো এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছে, এটি তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব করার সামিল।
আইসল্যান্ড হচ্ছে প্রথম ইউরোপীয় দেশ যেখানে খৎনা নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয়া হলো। আইসল্যান্ডে প্রায় দেড় হাজার মুসলিম এবং আড়াইশো ইহুদী আছে।
আইসল্যান্ডের প্রগ্রেসিভ পার্টির একজন এমপি সিলজা ডগ গানারসডটির এই বিলটি এনেছেন। তিনি যুক্তি দিচ্ছেন যে, এটি কারও ধর্মীয় বিশ্বাসের স্বাধীনতার বিষয় নয়, বরং এটি শিশুদের অধিকারের বিষয়। প্রত্যেকেরই অধিকার আছে তিনি কি বিশ্বাস করবেন বা করবেন না। কিন্তু শিশুদের অধিকারকে সবার ওপরে স্থান দিতে হবে। এর আগে ২০০৫ সালে আইসল্যান্ডে এফজিএম ( ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন) বা মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছেদ নিষিদ্ধ করা হয়।
তবে ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলো কী বলছে, নরডিক ইহুদী কমিউনিটিজ এক বিবৃতি দিয়ে এই বিলটির নিন্দা করেছে। তারা বলেছে, ইহুদী ধর্মবিশ্বাসের সবচেয়ে কেন্দ্রীয় একটি রীতিকে এতে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এক খোলা চিঠিতে সংগঠনটি বলেছে, “আপনারা ইহুদী ধর্মকে এমনভাবে আক্রমণ করতে যাচ্ছেন যা সারা বিশ্বের ইহুদীদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
ব্রিটেনের একটি ইহুদী গোষ্ঠী ‘মিলাহ ইউকে’ বলেছে, ছেলেদের খৎনার সঙ্গে মেয়েদের এফজিএম বা যৌনাঙ্গ ছেদের কোন তুলনা হতে পারে না। কারণ ছেলেদের খৎনা করার ফলে এর কোন দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব শিশুর ওপর পড়ে এমন কোন প্রমাণ এখনো নেই। আইসল্যান্ডের ইসলামিক কালচারাল সেন্টারের ইমাম আহমাদ সিদ্দিকও এর সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, এটি আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশ। এটাতো আমাদের ধর্মে হাত দেয়ার সামিল। আমি মনে করি এটি ধর্মীয় স্বাধীনতার লঙ্ঘন।
আইসল্যান্ডের রাজধানী রেইকাভিকের বিশপ অ্যাগনেস এম সিগুরোয়ারডটির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে এরকম বিল পাশ হলে আইসল্যান্ডের মুসলিম এবং ইহুদীদের মনে এমন ধারণা তৈরি হতে পারে এই দেশটিতে তাদের আর জায়গা হবে না। আইনটি পাশ হলে ইসলাম এবং ইহুদী ধর্ম পালন তখন যেন অপরাধের পর্যায়ে পড়বে, বলছেন তিনি।
খৎনা করা কি নিরাপদ: যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিচারে খৎনা একেবারেই একটি মামুলি প্রক্রিয়া, কিন্তু এটি একবারে ঝুঁকিমুক্ত নয়। যদি কোন বালক বা পুরুষের লিঙ্গের অগ্রভাগের চামড়া খুব বেশি আঁটেসাঁটো থাকে, যাকে মেডিক্যাল পরিভাষায় বলে ‘ফিমোসিস, অথবা কারও লিঙ্গে বা চামড়ায় যদি বার বার সংক্রমণ ঘটে, যার নাম ‘বালান্টিস, তখন চিকিৎসকরা খৎনার সুপারিশ করেন। তবে এমন প্রমান আছে যে খৎনা করলে নারী সঙ্গীর কাছ থেকে পুরুষদের এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে যেসব রোগ ছাড়ায়, খৎনার কারণে সেসব রোগের ঝুঁকি কমে কিনা, সেটা পরিস্কার নয়। তবে খৎনা করতে যে শল্য চিকিৎসা করা হয়, তাকে মূল ঝুঁকিটা হচ্ছে রক্তপাত এবং ইনফেকশনের। (সৌজন্যে: বিবিসি)

০ Comments

No Comments Yet!

There are no comments at the moment, do you want to add one?

Write a comment

Write a Comment

Leave a Reply

ফটো গ্যালারি

This slideshow requires JavaScript.

কারবার স্মৃতিতে অনন্য হোসনি দালান

ঢাকাইয়া বনেদি খাবার